Wreeto's diary
subconscious essays
About Me
- Wreetojyoti Ray
- giving a practical view on myself... m a human being with usual dreams of shining in life, getting married to my "dream girl" and live happily ever after ..... and for a true identity I’m a person who is always in a conflict with this materialistic world..... in time of sorrows my ailment is songs of Rabindranath... the rest of the time i spend with my books , music and o’course my camera ... when i cry in pain. drops of tears roll down my face...and i maintain a dead silence.....and when i laugh, I maintain an applauding sound.... unlike sukanto i never saw the moon as a baked bread.....but it seems to be very lonely out there....and i find a fellow mate to whom I can say “so how was ur night” people tells me I’m an introvert..... i tell myself i feel it useless to share my thoughts with this practical world.... i write sentences. virtually of no meanings.. i like to hangout with my friends. the regular addas,, parties with cakes and ales are also what i cherish a lot in my life. but when i return home., completing that day’s journey through the road named life.. I return to my own world.. Whom I name it as the “world of desertion”
Search This Blog
Thursday, January 11, 2024
বন্দী
Friday, March 31, 2023
বাষ্প
Monday, February 14, 2022
এপার ওপার
Thursday, February 10, 2022
Pehle se kya likha tha... (What might have been destined... ) - Gulzar
Thursday, February 3, 2022
দুই বুলেভার্ড দূরে
"During spermatogenesis, your testicles make several million sperm per day — about 1,500 per second. By the end of a full sperm production cycle, you can regenerate up to 8 billion sperm.
This may seem like overkill, but you release anywhere from 20 to 300 million sperm cells in a single milliliter of semen."
অতএব এই manufacturing পদ্ধতি বজায় রাখার জন্যেই পুরুষ দের বায়োলজি ওই রকম.. বক্তা একজন মহিলা ও এই কথা গুলো বলার সময় বেশ হাসি মুখেই বলে চলেছিলেন তিনি একটানা .. শর্মিষ্ঠা বেশ ছোট থেকেই নারীবাদী, তার বক্তা কে দেখে বেশ রাগ ই হোলো এক প্রকার। কেন যেন মনেহলো ওর যে কি অদ্ভুত ভাবে সালেসী করছে মহিলা টি পুরুষ দের হয়ে।
শুধু কি পুরুষ দের চাহিদা থাকে মেয়ে দের থাকেনা! মেয়ে রা সেই চাহিদা নিবারণ করবার উদ্যোগ নিতে পারেনা কোনো ভাবে! নিলেই তার চরিত্রে দাগ পরে যাবে! "ব্লাডি patriarchy".. বলেই সে উঠে দাঁড়ালো..
আজ এক বন্ধুর বাড়ি তে পার্টি আছে whole night আড্ডা আর কিছু খাওয়া দাওয়া..
তার বেশ কয়েকবার "breakup" হয়েছে.. কিছু ক্ষেত্রে ছেলে গুলো কে immatured লেগেছে কিছু ক্ষেত্রে ছেলে গুলো সিরিয়াস ছিল না আর কিছু ক্ষেত্রে দুজনেই যাকে বলে ওই "casual সেক্স stuff"
তার মধ্যে একজন কে তার সত্যি ই মনে ধরেছিলো, বরং তার সঙ্গেই ওই সেক্স ব্যাপার টি ঘটেনি.. ছেলে টা খুবই লাজুক প্রকৃতির ছিল যে। যাইহোক কোন ড্রেস টা পরে যাবে সেই নিয়ে ভাববার আছে।
তাঁদের বাড়ির দুটো রাস্তা পেরোলেই কলকাতার নাম করা এশিয়ার সব থেকে বড়ো নিষিদ্ধপল্লি। নুপুর সেখানকার ই মেয়ে। আজ কাস্টমার নেই সেরকম অনেক দিন ধরেই নেই.. লোকডাউন এর দৌলতে। খুব চিন্তায় আছে। ছোট বোন এর পড়াশোনার খরচা যে করে হোক জোগাড় করতে হবে.. আপাতত গিয়ে ওই fountain পেন আর paperkraft এর নোটবুক টা কিনে আনতে হবে.. বোন এর বায়না অনেকদিন এর।
দোকানে তার যেতে ইচ্ছা করেনা, বাজে ব্যবহার পায় সে অনেক ক্ষেত্রে.. "কি চাই বল তাড়াতাড়ি ".. বা "শোরে দাড়া তো একটু" কথা গুলো ওর খুব গায়ে লাগে। বোঝে কোন জায়গা থেকে কথা গুলো তার দিকে ওরকম তাচ্ছিলের স্বরে আসে, তাই ওই কানা বুবাই কেই ও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আনতে বলে দেয়, আজ যাবে সে কারণ আজ জিনিস গুলো বোন এর খুব সাধের।...
ট্যাক্সি থেকে যখন শর্মী আর ছেলে টা নামলো শর্মীর বেশ নেশা হয়ে আছে ছেলেটিও খুব একটা সুস্থ নয়, ওর মধ্যেই যা হয়ে ট্যাক্সির পেছনের সিট এ একটু দুজন দুজন কে স্পর্শ করা কিছু স্পর্শকাতর অংশে.. কিছু চুম্বন, কিছু অন্যরকম আদর.. ড্রাইভার আড় চোখে rear mirror দিয়ে বারবার তাকাচ্ছিলো দেখে শর্মী শুনিয়ে শুনিয়ে বলেছিলো "আজ কাকুর রাতের খোরাক হয়ে গেছে ".. দুজনে বেশ হেসেছিলো কথা টায়.. তবুও ড্রাইভার কাকু যখন দেখলো এদের গাড়ি থেকে নামাতে গেলে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতেই হবে আর তাই নিজে নেমে পেছনের দরজা খুলে দেওয়ার সময় ছেলেটি বলে উঠেছিল "its ok we can handle it " ড্রাইভার কাকু মৃদু গলায় "ok sir, ok mam " বলে ফিরে এসে গাড়ি স্টার্ট দিতে দিতে "goodnight" বলতেও ভোলেননি..
"এত পেন খাতা নিচ্ছিস যে - টিচার হয়ে গেলি নাকি, বাপরে " - খাতা বই এর দোকান এর লোকটা ঠিক এই ভাবেই আজকেও ব্যঙ্গ করতে ছাড়লো না নুপুর এর প্রতি.. খারাপ লাগলো খুবই তাও দুটো জিনিষই পাওয়া গেছে ওনার দোকানে, পেন আর নোটবুক,তাই হাসি মুখেই "আসি কাকু" বলে ধীরে ধীরে আধো আলো আধো অন্ধকার গলি টাই বেছে নিলো নুপুর "বাড়ি" ফেরার জন্যে..
-ঋতজ্যোতি রায়
Wednesday, January 26, 2022
ঘুম
বেশ কয়েক মাস হলো ঘুম আসতে অনেক দেরী করে। দেওয়ালে ঘোলাটে নীল আলোটা দেখলে আগে যেরকম একটা ঘোর আসতো এখন আর আসেনা... তবে আরাম আনে শরীরে..
Thursday, December 9, 2021
টাঙানো ছবি
বঙ্গপোসাগরে আজকাল মাঝেমধ্যেই নিম্নচাপ সৃষ্টি হচ্ছে... যেন মানুষের মন এর সঙ্গে তার একটা টান আছে.. আর সেই কারণেই আমার শহর প্রায়ই ভিজছে।
কার্নিশের দিকে তাকিয়ে দেখছি কেমন ছোট ছোট বিন্দু গুলো একে অপরকে আকর্ষণ করে এগিয়ে এসে এক হচ্ছে.. বড়ো হচ্ছে.. ভারী হচ্ছে, আর গ্রিল বেয়ে ধীরে ধীরে গড়িয়ে পড়ছে। আমি এই ক্ষুদ্র জিনিস গুলো বেশ মন দিয়ে দেখি।
অনেক মিল খুঁজে পাই আমাদের সঙ্গে ওদের।
দুটো মানুষ একে অপরকে ভালোবেসে সংসার বাধে, এক হয়, বাসা বানায়, বসবাস করে... আর ভারী হতে থাকে। দায়িত্ববোধে, উপার্জনের অংকে, একেওপরের ভালোমন্দ চিন্তায়. কখন যে তারাও গড়িয়ে পরে নিজেরাও বুঝতে পারেনা।
যদি একটু বিস্বাস, একটু ভরসা আর বেশ খানিকটা ভালোবাসা সেদিনও বাঁচিয়ে রাখতে পারতো তাহলে হয়তো মাধ্যকর্ষণ অতটা নাক গোলাতে পারতো না ওদের মধ্যে। সুসময় তো ভালোবাসা বয়েই আনে সঙ্গে, দুঃসময় যদি একটু গ্রিল আঁকড়ে বেঁচে থাকা যায় জমিয়ে রাখা ভালোবাসা গুলো নিংড়ে, তাহলে হয়তো কলেজ জীবনের উত্তর কলকাতার সরু গলি দিয়ে হেটে যাওয়া টা বা পকেটে কত খুচরো আছে সেই গুনে ফুচকা বা ৫ মিনিট দেখার জন্যে আধ ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকা, ওই সবগুলো আজও শুকিয়ে যেত না... বেঁচে থাকতো দেওয়ালে বাঁধানো ওই বিয়ের ছবির মধ্যেই।
বন্দী
ধরা পড়েছি দুজনেই সেই মানুষের পাতা ফাঁদে তোর আঁখিতে বিষন্নতা আমার চোখে কাঁদে ঝুকে থাকা তোর বিমর্শ মুখ সান্তনা মুখে থামায় স্বাধীনতা দিতে পারিন...
-
কেউ কথা রাখে নি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলো শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাট...
-
My room turned gloomy. A grayish tinge stretched across the wall. The window curtain moved like some deers who just had a glimpse of a tiger...
-
"Expulsion from Paradise", marble bas-relief by Lorenzo Maitani on the Orvieto Cathedral, Italy In the Garden of Eden story of the...